ডিজিটাল মার্কেটিং এ আয় কেমন

ডিজিটাল মার্কেটিং এ আয় কেমন | ১০০% ইনকাম গ্যারান্টি

বর্তমানে ডিজিটাল মার্কেটিং একটি খুবই জনপ্রিয় পেশা হিসেবে বিশ্বব্যাপী স্থান অর্জন করে নিয়েছে । কিন্তু এখানে অনেকেরই প্রশ্ন হচ্ছে ডিজিটাল মার্কেটিং এ আয় কেমন কিংবা কত টকা আয় করা যায়? এ প্রশ্নের উত্তর হচ্ছে, আপনি যদি কোন অফিসে জব করেন তাহলে ফিস্ট কোন স্যালারীতে জব করতে হবে। আর এছাড়া আপনি যদি ফ্রিল্যান্সিং করতে চান তাহলে আপনার এক্সপেরিয়েন্স এর উপর নির্ভর করবে আপনি কত টাকা ইনকাম ইনকাম করবেন। আপনি যদি ডিজিটাল মার্কেটিং এক্সপার্ট হন তাহলে আপনি কত টাকা ইনকাম করবেন আপনি নিজের উপরের লিমিট দিতে পারবেন না । কারণ আপনি এই পেশার শিখে যে যে মার্কেটপ্লেসগুলোতে কাজ করবেন সেগুলো হচ্ছে ইন্টারন্যাশনাল মার্কেট প্লেস।  সেই মার্কেটপ্লেসগুলোতে আপনি আপনার এক্সপেরিয়েন্স কে শেয়ার করে সার্ভিস দিয়ে ক্লায়েন্টের কাছ থেকে লাখ লাখ ডলার ইনকাম করতে পারবেন ১০০%  সিওর। 

কিন্তু এখানে প্রশ্ন হচ্ছে আপনি যদি এই ডিজিটাল মার্কেটিং পেশায় নিজেকে এক্সপার্ট তৈরি করতে না পারেন তাহলে আপনার শুধু সময়টাই অপচয় হবে কিন্তু কোন ডলার কিংবা টাকা ইনকাম করতে পারবেন না। আধুনিকতার ছোঁয়ায় এই বিশাল বিশ্ব গ্লোবালাইজেশন এ পরিণত হয়েছে। ডিজিটাল এই সময়ে আপনি যদি ডিজিটাল মার্কেটিং সম্বন্ধে কোন জ্ঞান না থাকে তাহলে আপনি আপনাকে ডেভেলপ করতে পারবেন না। 

আপনার যদি কোন ব্যবসা প্রতিষ্ঠান থেকে থাকে কিংবা সেই ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের কোন প্রোডাক্ট বা সার্ভিস ডিজিটাল মার্কেটিং না করেন তাহলে ইনকাম তো দূরের কথা দোকানে বসে থেকে মশা মাছি মারা ছাড়া আর কোনো কাজ থাকবে না।  আপনি যদি ডিজিটাল মার্কেটিং করে ইনকাম করতে চান তাহলে আপনাকে নিচের নিম্নলিখিত বিষয়গুলো জানা অতি জরুরী।  

ট্রেডিশনাল মার্কেটিং VS ডিজিটাল মার্কেটিং কি

কোন কোম্পানির ব্যবসা প্রতিষ্ঠান খোলার পর সেই কোম্পানির প্রোডাক্ট কিংবা সার্ভিস সিল করা প্রয়োজন হয় । আমরা সকলেই জানি প্রচারেই প্রসার।  আপনি যদি আপনার কোম্পানি কিংবা ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের সেই প্রোডাক্ট কিংবা সার্ভিস, পোস্টারিং করে, ফেস্টুন, বিলবোর্ড, মাইকিং করে কিংবা টেলিভিশনে বিজ্ঞাপন দিয়ে মার্কেটিং করেন সেই মার্কেটিংকে ট্রেডিশনাল মার্কেটিং বলে। 

অন্য দিকে ডিজিটাল মার্কেটিং কাজটি খুব সহজেই করা যায়। সহজ কথায় ডিজিটাল মার্কেটিং এমন একটি মার্কেটিং যা ইন্টারনেট ব্যবহার করে অনলাইনের মাধ্যমে কোন কিছু প্রচার অথবা প্রসার করার নামই হচ্ছে ডিজিটাল মার্কেটিং। ট্রেডিশনাল মার্কেটিং করতে আপনার যে সময় এবং অর্থ অপচয় হবে তারচেয়ে খুবই অল্প সময়ে কিংবা অল্প অর্থব্যয় আপনার ব্যবসাকে একটি ভালো স্থানে স্থানান্তর করতে পারবেন।  ডিজিটাল মার্কেটিং এর খুবই জনপ্রিয় মাধ্যম গুলো হচ্ছে যেমন- ফেসবুক, লিঙ্কডইন, টুইটার, পিন্টারেস্ট, ইনস্টাগ্রাম, গুগোল, ইয়াহু, রিং ইত্যাদি । 

এটা সত্য যে আপনি নিজেও সোশ্যাল মিডিয়া যেমন ফেসবুকে সবচেয়ে বেশি সময় ধরে থাকেন। বাংলাদেশের মধ্যে বেশিরভাগ মানুষই ফেসবুক নিয়ে ব্যস্ত থাকে। কোন ব্যক্তি যদি কর্মজীবী থাকে তাহলে সে যতটুকু সময় পায় সেই সময়টাতেই উনি চেষ্টা করে যে ফেসবুকে বিভিন্ন ধরনের পোস্ট দেখে শেয়ার করে এবং নিজেও পোস্ট করে। এ থেকে বোঝা যায় যে, ফেসবুক হচ্ছে একটি জনপ্রিয় সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম। সেখানে আপনি চাইলে ফ্রি মার্কেটিং করে আপনার ব্যবসার প্রোডাক্ট কিংবা সার্ভিস প্রমোট করতে পারেন। অন্যদিকে আপনি যদি কাঙ্ক্ষিত ক্লায়েন্টকে খুঁজেন যেমন আপনি সেই কাঙ্খিত ক্লায়েন্টের কাছে আপনার সার্ভিস কিংবা প্রোডাক্ট পৌছে দিতে চান তাহলে আপনি চাইলে ফেসবুকে পেমেন্ট করে আপনার  প্রোডাক্টের কিংবা সার্ভিসের মার্কেটিং করতে পারেন।

আপনি চাইলে আপনার নিজের ব্যবসা প্রতিষ্ঠানকে সর্বস্তরের মানুষের কাছে পৌঁছে দিতে পারেন এই অনলাইন ইন্টারনেটের মাধ্যমে।  অন্যদিকে আপনি এ ধরনের সার্ভিস  প্রোভাইড করে ক্লায়েন্টের কাছ থেকে অর্থ উপার্জন করতে পারেন। এখন কথা হচ্ছে আপনিডিজিটাল মার্কেটিং এ আয় কেমন এবং কত টাকা আয় করবেন তা সম্পূর্ণ নির্ভর করবে আপনি কতগুলো প্রজেক্ট কিংবা ক্লায়েন্টের কাজ করবেন । 

ডিজিটাল মার্কেটিং করে ইনকাম করতে যা প্রয়োজন

ডিজিটাল মার্কেটিং এ আয় কেমন
ডিজিটাল মার্কেটিং এ আয় কেমন

মূলত ডিজিটাল মার্কেটিং হচ্ছে এক বিশাল প্লাটফর্ম যেখানে অনেক ধরনের কাজের ক্যাটাগরি রয়েছে আপনি এখান থেকে যে কোন একটি কাজের ক্যাটাগরিতে এক্সপার্ট হয়ে সেই ক্যাটাগরিতে কাজ করে অনেক ডলার ইনকাম করতে পারবেন।  এছাড়াও ডিজিটাল মার্কেটিং কতগুলো গুরুত্বপূর্ণ বিষয় রয়েছে যা জানলে আপনি বুঝতে পারবেন ডিজিটাল মার্কেটিং এ আয় কেমন কিংবা কৌশলগুলো ক্লিয়ার হবে। আপনি যদি একজন সফল ডিজিটাল মার্কেটার হতে চান তাহলে নিচে নিম্নলিখিত বিষয়গুলো আপনার জানা খুবই প্রয়োজন।

  • সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন
  • সার্চ ইঞ্জিন মার্কেটিং
  •  সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং
  •  গুগোল মারকেটিং
  •  ইয়াহু মার্কেটিং
  •  ইমেইল মার্কেটিং
  •  এসএমএস মার্কেটিং
  •  লিড জেনারেশন
  •  অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং
  • ওয়েবসাইট সম্পর্কে ধারনা ইত্যাদি বিষয়গুলো জানা অতি জরুরী।

এছাড়াও আরও অনেক ধরনের মার্কেটিং এর ক্যাটাগরি রয়েছে আপনি যখন লাইভে কাজ করবেন তখন আপনি নিজেই জানতে পারবেন আসলে আপনার কোনটি শেখা দরকার আর কোনটি শেখা দরকার নেই।

ডিজিটাল মার্কেটিং এ আয় কেমন এবং কিভাবে করবেন

ডিজিটাল মার্কেটিং করে আপনি অনলাইনে কিংবা অফলাইনে দু’ভাবে অর্থ ইনকাম করতে পারবেন। অনেকেই অনলাইনে বিভিন্ন পন্থা অবলম্বন করে প্রতি মাসে লাখ লাখ টাকা ইনকাম করতেছে আমাদের বাংলাদেশে বসে। অন্যদিকে অনেকে আবার অফলাইনে বিভিন্ন ধরনের কাজ অন্যদের কাছ থেকে নিয়ে করে দিচ্ছে এবং তার বিনিময়ে অর্থ উপার্জন করতেছে। আপনি যে কোন একটি বিষয়ে যদি দক্ষ হন যেমন ডিজিটাল মার্কেটিং নিয়ে যদি আপনি দক্ষ হন তাহলে সেই সার্ভিস সেল করে আপনি অনলাইন অফলাইন দুভাবেই অর্থ উপার্জন করতে পারবেন। 

ডিজিটাল মার্কেটিং এ আয় কেমন

বিশেষ করে যারা নতুন অবস্থায় ফ্রিল্যান্সিং করতে চাচ্ছেন তাদের জন্য ডিজিটাল মার্কেটিং হচ্ছে একটি বেস্ট চয়েস। নতুনরা খুব সহজেই এই কাজটি করে বিভিন্ন মার্কেটপ্লেস থেকে ডলার ইনকাম করতে পারবে। আপনি যদি অন্যান্য কোর্সের কথা চিন্তা করেন যেমন ওয়েব ডিজাইন ও ডেভেলপমেন্ট, গ্রাফিক ডিজাইন ইত্যাদি কোর্সের কথা যদি চিন্তা করেন। তাহলে এদের চেয়ে ডিজিটাল মার্কেটিং হচ্ছে খুবই সহজ যা আপনি অতি অল্প সময়ে অর্জন করতে পারবেন।  আপনি যে কোন একটি প্রতিষ্ঠান থেকে এই কাজটির উপর একটি জাস্ট ট্রেনিং নিয়ে এবং নিজে নিজে কিছুদিন প্র্যাকটিস করলেই আপনি একজন প্রফেশনাল ডিজিটাল মার্কেটার হয়ে যাবেন। 

আপনাকে স্মরণ রাখতে হবে যে যতদিন যাচ্ছে আমাদের বাংলাদেশে কত কম্পিটিশন বাড়তেছে।  আর সরকারি চাকরির কথা চিন্তাই করা যায় না।  অন্যদিকে আপনি যদি ফ্রিল্যান্সিংয়ে যেকোনো একটি স্কিল নিয়ে আগাতে চান তাহলে অবশ্যই সাকসেসফুল হবেন।  বর্তমানে ফ্রিল্যান্সারের সংখ্যা বৃদ্ধি পাচ্ছে কিন্তু তাতে কোন সমস্যা নেই কারণ আপনি যদি স্কিলফুল হন তাহলে আপনি কাজ অবশ্যই পাবেন। 

 অনলাইনে কিভাবে ইনকাম করবেন

 আপনি যদি অনলাইনে আপনার ক্যারিয়ার গড়তে চান তাহলে অবশ্যই আপনাকে ডিজিটাল মার্কেটিং সম্পর্কে ভালো একটা ধারণা নিতে হবে।  আপনি যখন ডিজিটাল মার্কেটিং এর উপর পুরোপুরি একজন এক্সপার্ট হয়ে যাবেন তখন আপনি চাইলে বিভিন্ন মার্কেটপ্লেসে যেমন ফাইবার, আপওয়ার্ক, freelancer.com, পিপল পার আওয়ার, ইত্যাদি এই ধরনের ওয়েবসাইটে আপনি অ্যাকাউন্ট তৈরি করতে পারবেন।  

ডিজিটাল মার্কেটিং এ আয় কেমন

এখানে কথা হচ্ছে মার্কেটপ্লেসে একাউন্ট করাটাই মুখ্য বিষয় নয় আপনি যদি স্কিলফুল না হল। সেই মার্কেটপ্লেসে যদি আপনি কোন কাজ পান সে কাজটি যদি আপনি সময়মতো করে না দিতে পারেন তাহলে সেই মার্কেটপ্লেস থেকে একটা নেগেটিভ ফিডব্যাক পাবেন।  তার মানে এই দাঁড়ালো যে আপনি একজন ব্যর্থ ফ্রিল্যান্সার আপনি কোন কাজ জানেন না এবং এর অনুপাতে আপনি পরবর্তী সময়ে কোনো কাজ সেই মার্কেটপ্লেস থেকে পাবেন না। 

অতএব আপনি  ডিজিটাল মার্কেটিং এর উপর এক্সপার্ট হন এবং আপনার পছন্দ অনুযায়ী মার্কেটপ্লেসে একাউন্ট করুন।  যে বিষয়ে আপনি এক্সপার্ট এবং কাজ জানেন সেই বিষয়ের উপর গিগ তৈরি করবেন। আপনি সেই গিগ এর ভিতরে  আপনার কাজের অভিজ্ঞতা শেয়ার করবেন আপনি কোন কাজের উপর কত টাকা নিবেন,  কিংবা কতদিন সময় লাগবে সেই কাজটি করতে এ সমস্ত বিষয়গুলোর দিকে উল্লেখ্য করতে হবে।  এভাবে আপনার দক্ষতার ওপর কিছু গিগ তৈরি করুন। 

নতুন ফ্রিল্যান্সারদের উদ্দেশ্যে বলতেছি হয়তো অনেকেই জানেন না ডিজিটাল মার্কেটিং এ আয় কেমন? এককথায় আনলিমেটেড ইনকাম। নতুন যারা আপনারা অনলাইন থেকে ইনকাম করতে যাচ্ছেন তাদের জন্য সবচেয়ে ভাল মার্কেটপ্লেস হচ্ছে ফাইবার।  আপনি ফাইবারের সহজেই কাজ পেতে পারেন যদি আপনার গিগটি ঠিকঠাকমতো কাস্টোমাইজ করে পাবলিশ করেন। আপনি যদি কোন ক্লায়েন্টকে ভাল সার্ভিস দেয় সেই ক্লায়েন্ট আপনার সেই কাজের ওপর একটি ভালো রিভিউ দিবে।  আপনি কয়েকটি ভালো রিভিউ পেলেই অন্যান্য ক্লায়েন্ট যখন দেখবে আপনার এই গিগের উপর ভালো রিভিউ আছে তখন তারা নিঃসন্দেহে আপনার সার্ভিসটি কিনতে চাইবে। 

দিন যাবে আপনার গিগের ভ্যালু বাড়বে এবং ক্লায়েন্টরা ভালো রিভিউ দিবে এভাবে আপনি একসময় অনেক কাজ পাবেন এবং অনেক ডলার ইনকাম করতে পারবেন। 

অফলাইনে কিভাবে ইনকাম করবেন

 ডিজিটাল মার্কেটিং করে অনলাইনে মাধ্যমে বিভিন্ন পদ্ধতি অবলম্বন করে ইনকাম করা যায় আমরা উপরে জেনেছি। অনলাইনের চেয়ে অফলাইনে একটু কাজ পাওয়া কষ্টসাধ্য।  আবার যখন অফলাইনে কোন পার্মানেন্ট কাজ পাবেন সেই কাজগুলো চুক্তিভিত্তিক করতে পারবেন। 

মনে করেন  ইঞ্জিনিয়ার আল আমিন সাহেবের একটি ই-কমার্স ওয়েবসাইট আছে সেই ওয়েবসাইটে ইলেকট্রনিক্স প্রোডাক্ট সেল করেন। আপনি যদি এই ই-কমার্স ওয়েবসাইট এর মার্কেটিং টা অনলাইনে করেন তাহলে খুবই সহজে করতে পারবেন।  কিন্তু যদি অফলাইনে করেন তাহলে আপনাকে এই ওয়েবসাইটে ভিত্তিক একটি দোকান থাকতে হবে দোকানটি যেন ভালোভাবে মানুষ চেনে সেই জন্য আপনাকে ডিজিটাল মার্কেটিং এর বিভিন্ন পদ্ধতি অবলম্বন করতে হবে। 

এখন কথা হচ্ছে ইঞ্জিনিয়ার আল আমিন সাহেবের ই-কমার্স ব্যবসা এটি যদিও আপনি অফলাইনে কাজ নিয়েছেন।  কিন্তু আপনি চাইলে এই ব্যবসাটি অফলাইন অনলাইন দুইভাবেই প্রসার করতে পারেন। কারণ ক্লাইন্ট আপনাকে কাজ দিয়েছে তার ই-কমার্স ওয়েবসাইট টি কিংবা ব্যবসায়টি প্রসার করার জন্যে যাতে তার ইলেকট্রনিক্স প্রোডাক্টগুলো সেল বাড়ে।  এখন আপনি কিভাবে মার্কেটিং করলেন সেটা তার দেখার বিষয় নয় তার কথা হচ্ছে আপনি তার প্রোডাক্ট সেল বাড়িয়ে দিবেন। এভাবে ডিজিটাল মার্কেটিং করে ইনকাম করতে পারবেন।

এখানে আপনার এদিকে লাভ হল যে আপনি অনলাইনে খোঁজাখুঁজি করে আপনাকে কাজ পেতে হলো না।  আপনি সহজেই অফলাইনে কাজটি পেয়ে গেলেন এবং ক্লায়েন্টকে face-to-face বোঝাতে পারলেন যে আপনার ওয়েবসাইটে এই সমস্যা আছে এবং এই সমস্যাগুলো সমাধান করতে হবে।  একটা পুরো প্যাকেজ আপনি তাকে বুঝিয়ে দিতে পারলেন। 

শেষ কথা

ধন্যবাদ আপনার মূল্যবান সময় দিয়ে এই পুরো আর্টিকেলটি পড়ার জন্য।  আমি চেষ্টা করেছি ডিজিটাল মার্কেটিং এ আয় কেমন এবং কিভাবে আয় করা যায় কোন মার্কেটপ্লেসথেকে আয় করবেন সে বিষয়ে সংক্ষিপ্ত ধারণা  এই আর্টিকেল এ উল্লেখ করেছি।  আশা করি এই আর্টিকেলটি পড়ে আপনি বুঝতে পেরেছেন যে আসলেই ডিজিটাল মার্কেটিং করে অর্থ উপার্জন করা যায়।  বর্তমানে বেঁচে থাকতে হলে টাকার প্রয়োজন আছে তাই অর্থ উপার্জন করার ধরনের আর্টিকেল পেতে আমাদের সাথেই থাকুন। 

2 thoughts on “ডিজিটাল মার্কেটিং এ আয় কেমন | ১০০% ইনকাম গ্যারান্টি”

Leave a Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *